UG CC-SO-05 SAMPL NOTE – MM INSTITUTION

MM INSTITUTION

👇DOWNLOAD UG SAMPLENOTE (CC-SO-05) 👇

(১) দুই বিশ্বযুদ্ধের আগে এবং পরে আমেরিকান সমাজ বিজ্ঞানী এবং চিন্তাবিদরা কীভাবে রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানের বিকাশে অবদান রেখেছিলেন ?

উত্তর রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞান একটি ক্ষেত্র হিসাবে 19 শতকের শেষের দিকে এবং 20 শতকের প্রথম দিকে আবির্ভূত হয়েছিল এবং আমেরিকান সমাজ বিজ্ঞানী এবং চিন্তাবিদরা এর বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিশ্বযুদ্ধের আগে, আলবিয়ন স্কুল, চার্লস কুলি এবং ডব্লিউ.ই.বি. ডু বোইস রাজনৈতিক আচরণ গঠনে সামাজিক সম্পর্ক এবং গোষ্ঠী গতিশীলতার গুরুত্বের উপর জোর দিয়ে রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে, রবার্ট মিশেলের কাজ, যিনি “অলিগার্কির লৌহ আইন” শব্দটি তৈরি করেছিলেন এবং ম্যাক্স ওয়েবার, যিনি ‘ আধুনিক রাজনীতিতে আমলাতান্ত্রিক কাঠামোর গুরুত্বের উপর জোর দিয়েছিলেন, রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানের বিকাশে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছিল। মাইকেলস যুক্তি দিয়েছিলেন যে একটি সংস্থা বা সমাজ যতই গণতান্ত্রিক হোক না কেন, অভিজাতদের একটি ছোট দল অনিবার্যভাবে ক্ষমতায় আসবে যখন ওয়েবার রাজনৈতিক ব্যবস্থার যৌক্তিককরণ এবং আমলাতন্ত্রীকরণের দিকে মনোনিবেশ করেছিলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এবং পরে রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানী যেমন সি. রাইট মিলস, সেমুর মার্টিন লিপসেট এবং ট্যালকট পার্সন ক্ষমতা, কর্তৃত্ব এবং সামাজিক স্তরবিন্যাস সম্পর্কিত বিষয়গুলি অন্বেষণ করেছিলেন। মিলস বিখ্যাতভাবে “পাওয়ার এলিট” সম্পর্কে লিখেছেন, ব্যক্তিদের একটি ছোট দল যারা উল্লেখযোগ্য রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতার মালিক ছিলেন, যখন লিপসেট গণতন্ত্র এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের মধ্যে সম্পর্ক পরীক্ষা করেছিলেন। পার্সন, ইতিমধ্যে, রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানের একটি কাঠামোগত কার্যকরী দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করেছেন যা সামাজিক শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের ভূমিকার উপর জোর দেয়।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সময়ে, আমেরিকান রাজনৈতিক সমাজবিজ্ঞানীরাও সামাজিক আন্দোলন, জাতি ও জাতিসত্তা এবং লিঙ্গ সম্পর্কিত বিষয়গুলিতে ক্রমশ আগ্রহী হয়ে ওঠেন। নাগরিক অধিকার আন্দোলন এবং নারী আন্দোলন, বিশেষ করে, সামাজিক পরিবর্তন এবং রাজনৈতিক ক্ষমতার মধ্যে সম্পর্ক সম্পর্কে নতুন বিতর্ক এবং আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

(২) সম্পদের সংজ্ঞা দাও।

উত্তর একটি সম্পদ হল একটি বাস্তব বা অস্পষ্ট সম্পদ যার মূল্য আছে এবং একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করতে বা একটি নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সম্পদ অনেক রূপ নিতে পারে, যেমন ভৌত পণ্য (যেমন, কাঁচামাল, সরঞ্জাম সরঞ্জাম), বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি (যেমন, পেটেন্ট, ট্রেডমার্ক, কপিরাইট), আর্থিক সম্পদ (যেমন, অর্থ, স্টক, বন্ড), মানব মূলধন (যেমন, দক্ষতা, জ্ঞান, দক্ষতা), এবং সামাজিক মূলধন (যেমন, নেটওয়ার্ক, সম্পর্ক, বিশ্বাস)। ব্যবসা, শিক্ষা, রাজনীতি এবং ব্যক্তিগত উন্নয়ন সহ অনেক ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের জন্য সম্পদের প্রাপ্যতা এবং কার্যকর ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

(৩) কেন শক্তিকে সম্পদ হিসাবে বিবেচনা করা হয় ?

উত্তর শক্তিকে একটি সম্পদ হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে কারণ এটি একটি পছন্দসই ফলাফল বা লক্ষ্য অর্জনের একটি উপায়। অন্যান্য সম্পদের মতো, যেমন অর্থ, জ্ঞান বা দক্ষতা, একটি পছন্দসই ফলাফল অর্জনের জন্য মানুষের আচরণ বা সিদ্ধান্ত গ্রহণকে প্রভাবিত করতে শক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে।

সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে, ক্ষমতাকে প্রায়শই অন্যদেরকে আপনি যা করতে চান তা করার ক্ষমতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, এমনকি তারা নিজেরাই এটি করতে না চাইলেও। এটি বিভিন্ন উপায়ে অর্জন করা যেতে পারে, যেমন জবরদস্তি, প্ররোচনা বা আলোচনার মাধ্যমে। যারা ক্ষমতার অধিকারী তারা এটিকে সম্পদ বরাদ্দ করতে নীতিগুলিকে প্রভাবিত করতে এবং সামাজিক নিয়ম ও মূল্যবোধ গঠন করতে ব্যবহার করতে পারে।

ক্ষমতা প্রায়শই সমাজে অসমভাবে বিতরণ করা হয়, যার অর্থ কিছু ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর অন্যদের চেয়ে বেশি ক্ষমতা রয়েছে। এটি সম্পদ, সামাজিক অবস্থান, প্রাতিষ্ঠানিক কর্তৃত্ব বা দক্ষতার মতো কারণগুলির কারণে হতে পারে। ফলস্বরূপ, যাদের বেশি ক্ষমতা রয়েছে তাদের লক্ষ্য অর্জনে বা তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সম্পদগুলি সুরক্ষিত করতে সুবিধা থাকতে পারে।

(৪) ‘বন’ এবং ‘আধিপত্য’ এর মধ্যে কোন পার্থক্য আছে কি? আপনার উত্তরের জন্য যুক্তি দিন .

উত্তর বল বলতে একটি কাঙ্ক্ষিত ফলাফল বা লক্ষ্য অর্জনের জন্য শারীরিক বা মানসিক বলপ্রয়োগের ব্যবহার বোঝায়। এতে হুমকি বা সহিংসতার প্রয়োগ, ভয় বা ভীতি প্রদর্শন, বা আবেগ বা বিশ্বাসের হেরফের জড়িত থাকতে পারে। বল প্রায়ই নিয়ন্ত্রণের প্রত্যক্ষ এবং প্রকাশ্য রূপের সাথে যুক্ত থাকে এবং অন্যের উপর নিজের ইচ্ছা আরোপ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

অন্যদিকে, আধিপত্য বলতে সম্পদ, নিয়ম বা প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে অন্যদের উপর ক্ষমতার অনুশীলনকে বোঝায়। এটি শক্তির ব্যবহারকে জড়িত করতে পারে, ভবে এটি আরও সূক্ষ্ম এবং পরোক্ষ উপায়ের মাধ্যমেও অর্জন করা যেতে পারে, যেমন তথ্যের হেরফের বা সামাজিক নিয়ম এবং মূল্যবোধের গঠন। আধিপত্য প্রায়শই নিয়মতান্ত্রিক এবং কাঠামোগত নিয়ন্ত্রণের সাথে যুক্ত থাকে, যেখানে একটি গোষ্ঠী বা ব্যক্তি অন্যদের উপর অসম পরিমাণ ক্ষমতা এবং প্রভাব রাখে।

বল এবং আধিপত্যের মধ্যে পার্থক্য করার একটি উপায় হল এজেন্সি এবং প্রতিরোধের স্তর বিবেচনা করা। বল বলতে আরও তাৎক্ষণিক এবং প্রতিক্রিয়াশীল প্রতিক্রিয়া বোঝায়, যেখানে এক পক্ষ অন্য পক্ষের ইচ্ছা বা সংস্থাকে অভিক্রম করতে চায়। অন্যদিকে, আধিপত্য বলতে আরও পদ্ধতিগত এবং কাঠামোগত সম্পর্ককে বোঝায়, যেখানে এক পক্ষ অন্য পক্ষের কাছে উপলব্ধ সম্পদ এবং সুযোগগুলির উপর অধিকতর নিয়ন্ত্রণ রাখে, সম্ভাব্যভাবে তাদের এজেন্সি এবং প্রতিরোধ করার ক্ষমতা সীমিত |

…………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

NSOU তে নিশ্চিন্তে পাস করার উপায়

Maximum NSOU ছাত্রছাত্রীদের একটাই প্রশ্ন ; একটাই ভয় : “পাশ করবো তো? ”
হ্যাঁ , অবশ্যই পাশ করবেন । সারাবছর পড়ো নি, তাই নিজেকে দুর্বল ভাবার কিছু নেই। এখনও হাতে অনেক সময় আছে। আমরা তো এক্সাম এর 2 দিন আগে পড়তাম , তাতেই 60% নম্বর এনেছিলাম। সেই সময় নোটস, সাজেশন খুব একটা পাওয়া যেত না।
যেভাবে ভয় দূর করবেন?
প্রথমত নিজের প্রতি আস্থা রাখুন, নিজেকে আগেই মরার আগে মেরে ফেলছন কেনো? জেনে রাখুন, সাজেস্টেড ওয়েতে সাজেস্টিভলি পড়াশনা করলে পাশ করতে বাধ্য । নোটস পড়ার আগে গত ৫ বছরের প্রশ্নপত্রগুলি ঘেঁটে দেখুন, বুঝে জাবেন ।
মোবাইল এ সময় টা সব নষ্ট না করে, সময় গুলো একটু বই পরে, বা সাজেস্টেড সাজেশনের নোটসগুলো একটু রিডিং করুন, কন্সপেট ক্লিয়ার করুন, নিজেকে তৈরী রাখুন।
সিলেবাস সম্পর্কে ধারণা নিয়ে যাবেন ।
যাদের বই নেই, কিন্তু নোটস আছে, নোটস সাজেশন গুলো, মুখস্ত করতে চেষ্টা করুন, খুব বেশি মুখস্ত না হলে, খাতায় লিখে লিখে পড়ুন, দেখবেন, পরীক্ষাতে কিছু হলেও লিখে আসতে পারবেন।
শুধু পরলেই হবে না, সাথে মার্ক করুন কোন কোন পয়েন্ট গুলো, মনে রাখতে হবে।
এক্সাম হল-এ সবাই নার্ভাস ফিল করেন, এটাই খুব স্বাভাবিক, কেউই বিদ্যাসাগর নয়, ম্যক্সিমাম স্টুডেন্ট ঠিক আপনার মতই নার্ভাস থাকবে, তাই ভয় পাওয়ার কোনো কারন নেই , নিজের প্রতি ভরসা রাখুন আর ফাটিয়ে লিখে আসুন ।
কোনো প্রশ্নের উত্তর পারবো না বলে ছেড়ে আসবেন না, যেটুকু পারবেন, সেই টুকুই ২-৪ লাইন লিখে আসুন। মনে রাখবেন ব্ল্যঙ্ক পেজ রেখে আসবেন না।।
স্যার তো চাইবেন আপনাকে নাম্বর দিতে কিন্তু আপনি কিছু না লিখে আসলে , কিভাবে আপনাকে নাম্বর দেবেন বলুন ? কিন্তু তাই বলে, গরুর রচনা তে নদীর রচনা লিখে এলে নিশ্চয় নম্বর পাবেন না। যে টপিক থাকবে, সেই টপিকি কিছু লিখে আসবেন।

Example > ম্যাকবেথ নিয়ে যেকোনো প্রশ্ন এলে, ম্যাকবেথ এর মূল ভাবটা যা জানেন তাই লিখে আসবেন,

বা ধরুন = সাহিত্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন এলে, সেই টপিক অনুযায়ী যা জানেন তাই লিখে আসবেন, মোট কথা কোনো প্রশ্ন একটুও যদি আপনি জেনে থাকেন , খালি রেখে আসবেন না । ফর সিওর পাস আপনি করবেই করবেন ।

পরীক্ষার আগে, নিজেকে একটু সময় দিতে হবে, 2 দিন না হলে একদিন, দেখুন সারাজীবন-ই তো কাজ আর কাজ থাকবেই, তার মধ্যে আপনি যদি সময় বের করতে না পারেন, তাহলে তো আফসোস করতেই হবে আপনাকে এক্সাম হল-এ, তাইনা? সবটা সবার উপর ছেড়ে দিতে নেই। নিজেও একটু পড়তে হবে।
শেষকথা, প্রস্তুতি নিন, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন, প্রতিদিন সামান্য হলেও পড়ুন, আর সাজেশন গুলো ভালো করে ফলো করে যান । ফর সিওর পাস আপনি করবেই করবেন ।

নোটস মুখস্ত করার টিপস

১। সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদটি বারবার পড়ার উপর জোর দেওয়া:

আমাদের একটি বড্ড বাজে অভ্যাস রয়েছে, আমরা কী পড়লাম তার থেকে কতটুকু সময় পড়েছি তার উপর বেশী জোর দেই। ধরা যাক আজ সকালে উঠে আমি একটানা পাঁচ ঘণ্টা পড়েছি কিন্তু আসলেই কি সম্ভব একটানা পাঁচ ঘন্টা পড়া? টানা পাঁচ কেন দুই ঘণ্টাই মনোযোগ ধরে রাখা কিন্তু চাট্টিখানি কথা না, একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে পাঁচ ঘন্টার মাঝে কতবার আমাদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটেছে। হয়তো পড়ার মাঝেই আমাদের ফেসবুকের নোটিফিকেশন চেক করছি, মেইল চেক করছি, কিংবা ইউটিউবে ঢুকে বসে আছি। এভাবে ২-৩ ঘণ্টা পড়ার পর ভাবছি আজ না জানি কত বেশি পড়ে ফেললাম। অথচ এই সময়টুকুতে যতোটুকু পড়া যেতো তা কিন্তু হয় নি।

কোন টপিক শিখতে কত সময় পড়লাম সেটা কখনোই মুখ্য বিষয় নয়, বরং টপিকটি আমি কয়বার ভালোভাবে বুঝে পড়েছি সেটাই মুখ্য বিষয়।

সুতরাং, পড়তে বসার সময় কোন টপিক মুখস্থ করার জন্য কোন নির্ধারিত সময় ফিক্সড না করে বরং টপিকটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লাইন বাই লাইন কয়েকবার পড়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একটা দাঁতভাঙ্গা অনুচ্ছেদ প্রথমবার পুরোটা পড়লে যতটুকু কঠিন মনে হবে দ্বিতীয়বার পড়লে তুলনামূলক কম কঠিন মনে হবে। সুতরাং যতবার পুনরায় পড়া হবে ততোটাই সহজ মনে হবে।

২। অনুচ্ছেদটিকে ভেঙ্গে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে পয়েন্ট আউট করে ফেলা:

টপিকটি সম্পূর্ণ লাইন বাই লাইন পড়া হয়ে গেলে যে সকল বাক্যগুলো দুর্বোধ্য সেগুলো আন্ডারলাইন করে ফেলতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো বের করে নিয়ে আসতে হবে। একেকটি পয়েন্ট একটি শব্দ কিংবা একটি ছোট বাক্যের সমন্বয়ে তৈরি হতে পারে। পয়েন্ট আউট করাটা অবশ্যই বুদ্ধিমত্তার সাথে করতে হবে যেন একবার পড়ার সাথে সাথেই টপিকটির একটি বিশেষ অংশ মাথায় ঘোরা শুরু করে।

৩। মার্কার পেন ব্যবহার করা

কেউ কেউ ঝকঝকে বই ভালবাসেন আবার অনেকেই লাল নীল রঙ্গে বই ফুটিয়ে তোলেন। তবে আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই মার্ক করে বা দাগিয়ে পড়তে ভালবাসেন। এটাও পড়া মনে রাখতে বেশ কার্যকর। গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু চিহ্নিত করার ফলে কোন শব্দ বা বাক্যের প্রতি আকর্ষণ ও আগ্রহ বেড়ে যায়। সেই সাথে ঐ অংশটুকুর উপর ব্রেইণের ভিজ্যুয়ালিটি ইফেক্টও বেড়ে যায় যা পড়াকে মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করে।

৪। বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা

পড়া মুখস্ত করার জন্য শুধু পড়লেই হবে না, লিখতেও হবে বারবার। মানুষের ব্রেইন ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি গুলোকে ঠিক তখনই দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিতে পরিণত করে যখন সেটা বার বার ইনপুট দেয়া হয়।

একই জিনিস বারবার ইনপুট দেওয়ার ফলে ব্রেইণ তার স্মৃতি গঠনের স্থানে একটি গাঠনিক পরিবর্তন আনে, যা দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতি তৈরীতে সাহায্য করে। সুতরাং পড়া মনে রাখার অন্যতম উপায় হলো বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা।

৫। পড়ার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন

প্রায় অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীর ধারণা সারাদিন-সারারাত পড়লেই পড়া বেশি মনে থাকে। এটা নিতান্তই একটা ভুল ধারণা। এর কারণ হলো সবসময় আমাদের ব্রেইন একইভাবে কাজ করতে সক্ষম হয় না। তবে পড়ার জন্য একটা রুটিন বানানো উচিৎ ।

অবশেষে বলবো পড়াশনাটা আপনাকেই করতে হবে তাই আপনার সময় মতো পড়াশনার রুটিন বানিয়ে পড়াশনা শুরু করুন, সময় খুবই কম । যত তাড়াতাড়ি আপনি পড়াশনা শুরু করবেন তত এগিয়ে থাকবেন।

“মনে রাখবেন “সময় একটি শব্দ মাত্র যেটি চলে গেলে কখনই ফিরে আসে না ।

And Your Time Start NOW ! ”

…………………………………………………………………………………………………………..

CONTACT // WHATSD APP – 8479091027

message me : https://wa.me/918479091027

EMAIL. malymaity94@gmail.com

CHECK OUT THE PLATFORM:

TO VISIT MY BLOG LINK :https://mminstitution.blogspot.com/

👉 👉 Subscribe MY YouTube Channel :- http://www.youtube.com/c/MMINSTITUTIO…

👉 👉 Join 📚 MM INSTITUTION📚 FACEBOOK Group 2️⃣ :-

https://www.facebook.com/groups/20444…

👉👉join my telegram group: