UG CC-PS-05 SAMPL NOTE

MM INSTITUTION

👇DOWNLOAD UG SAMPLENOTE (CC-PS-05) 👇

(১) তুলনামূলক রাজনীতি বলতে কি বোঝো ?

ANS. তুলনামূলক রাজনীতি রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সেই শাখা যা তুলনামূলক পদ্ধতির সাহায্য নিয়ে স্থান-কাল নির্বিশেষে একাধিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার আভ্যন্তরীন রাজনীতির তুলনামূলক আলোচনা করে। এই রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলি জাতীয়, অন্ত-জাতীয়, বা অতি-জাতীয় স্তরের হতে পারে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একটি বিশেষদিক হিসাবে তুলনামূলক রাজনীতির আলোচনার সাধারণত তিনটি উদ্দেশ্য থাকে- (১) অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলির সঙ্গে তুলনার ভিত্তিতে কোন বিশেষ রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে বর্ণনা ও বিশ্লেষণ করা। এই তুলনা সামগ্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলিকে নিয়ে বা তাদের কোন বিশেষ দিককে নিয়ে হতে পারে। (২) এইরূপ তুলনার মধ্যে দিয়ে কিছু ধারণা (concept) বা কোন প্রকল্প (hy- pothesis)-এর কার্যকরীতা বা প্রয়োগযোগ্যতা যাচাই করা, তা সে সচেতনভাবে হতে পারে, নাও হতে পারে। এই ধারণা বা প্রকল্পগুলির উৎস রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা, বৃহত্তর সমাজবিজ্ঞান, এমনকি প্রাকৃতিক বিজ্ঞানও হতে পারে। (৩) দূরগত উদ্দেশ্য অবশ্যই রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলিকে বোঝা বা ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহারযোগ্য তাত্ত্বিক কাঠামোর সন্ধান করা। তবে বাস্তবে দেখা গেছে যে এই তিনটি উদ্দেশ্যের মধ্যে প্রথমটিই বেশী গুরুত্ব পেয়েছে। উপরের পর্যবেক্ষনগুলিকে ভিত্তি করে বলা যায় যে তুলনামূলক রাজনীতি হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সেই শাখা যা তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট থেকে বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলির তুলনামূলক বর্ণনা ও প্রয়োজনে বিশ্লেষণ করে |

(২) তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য গুলো লিখো?

ANS. রাজনীতি চর্চার একটি বিষয় হিসাবে তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার উল্লেখ ও পূর্ণতালাভ মোটামুটি ভাবে বলতে গেলে ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দশক থেকে বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে তুলনামূল সমব্যবস্থার বৌদ্ধিক উৎপাদন থেকে 1955 সালে R. C. Macridis মন্তব্য করেছিলেন যে, “Comparative study has thus far beer parative is name only. It has been part of what may loosely be called the study of foreign governments” Cridis- 1968)। Macridis যা বলতে চেয়েছিলেন তা সংক্ষেপে হল এই যে এযাবৎকাল তুলনামূলক চর্চা শুধুমাত্র নামেই তুলনামূলক বাস্তবে ছিলো কিছু বিদেশী শাসনব্যবস্থার আলোচনা।

এই ধরণের আলোচনায় প্রধানত স্থান পেত নির্দিষ্ট। পানব্যবস্থার বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ও পদ্ধতিসমূহের বিস্তারিত তথ্য। এই তথ্য পরিবেশন মুলত হতো ইতিহাস ও আইনকে। করে ইতিহাস প্রতিষ্ঠানের অতীতকে উদ্ঘাটন করতো এবং আইন তার বর্তমান কার্যাবলী ও কার্যপদ্ধতি ব্যাখ্যা করতো লেখকের অবস্থান থেকে আলোচিত শাসনব্যবস্থাগুলি প্রায় সবক্ষেত্রেই ছিল৷ বিদেশী কোন রাষ্ট্রের যে কারণে এই বিষয়টিকে কখনও কখনও Foreign Government বা “বিদেশী” শাসনব্যবস্থাও বলা হত৷ নিছক বর্ণনা-ভিত্তিক এই সমস্ত  আলোচনাগুলির দৃষ্টি নিবন্ধ ছিল শুধুমাত্র ইউরোপের রাষ্ট্রব্যবস্থাগুলির মধ্যে। এশিয়া বা আফ্রিকা দূরের কথা, আটলান্টিক মহাসাগরের অপরপারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাও উপেক্ষিত হয়েছিল তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার আলোচনায়। এই ইউরোপ কেন্দ্রিকতার প্রধান কারণ সম্ভবত ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পূর্ববর্তী বিশ্ব রাজনীতিতে ইউরোপের উপনিবেশিক একাধিপতা ও উ বৌদ্ধিক জগতেও প্রভাব বিস্তার করেছিলো। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালের বিশ্ব এতই মৌলিকভাবে ভিন্ন ছিল যে তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার দৃষ্টিভঙ্গিগত ও পদ্ধতিগত দুর্বলতাগুলি খুব সহজেই প্রকট হয়ে ওঠে। RC Macridis এর মতে তুলনামূলক শাসনব্যবস্থা ছিল মূলত অতুলনামূলক (Essentially Noncomparative), বর্ণনাত্মক (Essentially Descrip tive), ভৌগোলিক অর্থে সংকীর্ণ (Essentially Parochial) গতিহীন (Essentially Static) এবং একদর্শী রচনাত্মক (Essentially Monographic) ( Macridis- 1968) Haans Daaldar এর মূল্যায়নে তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলি তার দুর্বলতার কারণ হিসাবে দেখা দেয়া এগুলি হলোঃ- ১) বিদেশী বা ভিন্ন শাসনব্যবস্থার বর্ণনা ও বিশ্লেষণে একপ্রকারের নীতিমানবাচক অবস্থান নেওয়া, অর্থাৎ লেখকের আত্মবাদী (Subjective) মতামত অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্ব পেত। ২) রাষ্ট্রব্যবস্থার বিবর্তনে পশ্চিমী ধাঁচের ধারাকে সর্বজনীনতা দান করা, অর্থাৎ সব রাষ্ট্রকেই সেই পথই অনুসরণ করতে হবে। ৩) রাষ্ট্রব্যবস্থার বর্ণনা ও বিশ্লেষণ- উভয় ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে কেন্দ্রীয় স্থান দেওয়া। ৪) অ-ইউরোপীয় বিশ্ব দূরে থাক, ইউরোপের অভ্যন্তরেও মধ্য বা ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলিকে উপেক্ষা করা।

G.A.Almond 3 G. B. Powell তুলনামূলক শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে তাঁদের পর্যবেক্ষণে Macridis কেই অনুসরণ করেছিলেন। তাঁদের মতেও তুলনামূলক শাসনব্যবস্থার প্রধান তিনটি দুর্বলতা ছিল- ১) সাধারণভাবে ইউরোপ-কেন্দ্রীকতা৷ ২) আলোচনার বর্ণনামূলক ঝোঁক৷ ৩) শাসনতন্ত্র নির্ভর ব্যাখ্যার প্রবনতা (Almond and Powell, 1972) এ যাবত উল্লেখ করা দুর্বলতাগুলির তালিকার সঙ্গে James A. Bills Robert L.. Hardgrave Jr. যুক্ত করেছেন আরো তিনটি, যেমন- ১) স্থিতিশীল বা রক্ষণশীল দৃষ্টিভঙ্গি, অর্থাৎ এক প্রকারের পরিবর্তন বিমুখীতা। ২) আলোচনার কোনও তাত্ত্বিক মাত্রা না থাকা। ৩) আলোচনার পদ্ধতিগত দুর্বলতা (Bill and Hardgrave, 1981 ) সমালোচকদের পর্যবেক্ষণগুলি একত্রিত করলে তুলনামূলক শাসনব্যবস্থা নামক বিষয়টির কয়েকটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট হয়ে যায়।

(৩) উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো

ANS. বর্তমান বিশ্বের একটি প্রচলিত রাজনৈতিক মতাদর্শ হল উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক মতবাদ । উদারনৈতিক মতবাদ হওয়া সত্ত্বেও যার রাজনৈতিক কাঠামোটি হ’ল গণতান্ত্রিক তাকে উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক মতবাদ বলে । এরূপ রাজনৈতিক ব্যবস্থায় নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যগুলি চোখে পড়ে – যেমন, ( ক ) এরূপ ব্যবস্থায় একাধিক রাজনৈতিকদলের অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায় । (খ) বৈপ্লবিক উপায়ে রাজনৈতিক ক্ষমতা অর্জনের যে কোন প্রচেষ্টার বিরোধী এই মতবাদ । (প) শাসনকার্যে জনগণের অংশগ্রহণকে এরূপ ব্যবস্থা স্বীকৃতি জানায়। (ঘ) এই ধরনের রাজনৈতিক ব্যবস্থা আইনের অনুশাসনকে স্বীকৃতি জানায় । (৫) ব্যক্তির মর্যাদা ও স্বাধীনতার অধিকারকেও এক্ষেত্রে স্বীকৃতি জানানো হয় (চ) সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের স্বার্থসংরক্ষণ উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় লক্ষণীয় । ( ছ ) তৃণমূলস্তর পর্যন্ত গণতন্ত্রের প্রসার উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য ।Cal কারণ (জ) জাতি, ধর্ম, বর্ণ, স্ত্রী- পুরুষ নির্বিশেষে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের ভোটাধিকারের স্বীকৃতি এরূপ রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দেখা যায় । ঝ ) সুস্থ, সবল জনমত গঠনের জন্য নাগরিকদের রাজনৈতিক ও পৌর অধিকারের স্বীকৃতি এই ব্যবস্থার বিশেষ বৈশিষ্ট্য । (ঞ) সংবিধানের পবিত্রতা রক্ষা করা এবং নাগরিকদের অধিকার সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে বিচার বিভাগকে স্বাধীনতা দানে এইরূপ ব্যবস্থায় বিশ্বাসী। উপরিউক্ত বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়াও এইরূপ ব্যবস্থা গণসংযোগের মাধ্যমগুলির স্বাধীনতা, স্বার্থবাহী গোষ্ঠীগুলির অস্তিত্ব প্রভৃতি আরো কিছু বৈশিষ্ট্যর সমন্বয় ঘটেছে উদারনৈতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় ।

…………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

NSOU তে নিশ্চিন্তে পাস করার উপায়

• Maximum NSOU ছাত্রছাত্রীদের একটাই প্রশ্ন ; একটাই ভয় : “পাশ করবো তো? ”
• হ্যাঁ , অবশ্যই পাশ করবেন । সারাবছর পড়ো নি, তাই নিজেকে দুর্বল ভাবার কিছু নেই। এখনও হাতে অনেক সময় আছে। আমরা তো এক্সাম এর 2 দিন আগে পড়তাম , তাতেই 60% নম্বর এনেছিলাম। সেই সময় নোটস, সাজেশন খুব একটা পাওয়া যেত না।
  
• যেভাবে ভয় দূর করবেন?
• প্রথমত নিজের প্রতি আস্থা রাখুন, নিজেকে আগেই মরার আগে মেরে ফেলছন কেনো? জেনে রাখুন, সাজেস্টেড ওয়েতে সাজেস্টিভলি পড়াশনা করলে পাশ করতে বাধ্য । নোটস পড়ার আগে গত ৫ বছরের প্রশ্নপত্রগুলি ঘেঁটে দেখুন, বুঝে জাবেন ।
• মোবাইল এ  সময় টা সব নষ্ট না করে, সময় গুলো  একটু বই পরে, বা সাজেস্টেড সাজেশনের নোটসগুলো একটু রিডিং করুন, কন্সপেট ক্লিয়ার করুন, নিজেকে তৈরী রাখুন।
•  সিলেবাস সম্পর্কে ধারণা নিয়ে যাবেন ।
• যাদের বই নেই, কিন্তু নোটস আছে, নোটস সাজেশন গুলো, মুখস্ত করতে চেষ্টা করুন, খুব বেশি মুখস্ত না হলে, খাতায় লিখে লিখে পড়ুন, দেখবেন, পরীক্ষাতে কিছু হলেও লিখে আসতে পারবেন।
• শুধু পরলেই হবে না, সাথে মার্ক করুন  কোন কোন পয়েন্ট গুলো, মনে রাখতে হবে।
• এক্সাম হল-এ সবাই নার্ভাস ফিল করেন, এটাই খুব স্বাভাবিক, কেউই বিদ্যাসাগর নয়, ম্যক্সিমাম স্টুডেন্ট ঠিক আপনার মতই নার্ভাস থাকবে, তাই ভয় পাওয়ার কোনো কারন নেই , নিজের প্রতি ভরসা রাখুন আর ফাটিয়ে লিখে আসুন ।
• কোনো প্রশ্নের উত্তর পারবো না বলে ছেড়ে আসবেন না, যেটুকু পারবেন, সেই টুকুই ২-৪ লাইন লিখে আসুন।  মনে রাখবেন ব্ল্যঙ্ক পেজ রেখে আসবেন না।।
• স্যার তো চাইবেন আপনাকে নাম্বর দিতে কিন্তু আপনি কিছু না লিখে আসলে , কিভাবে আপনাকে নাম্বর দেবেন বলুন ? কিন্তু তাই বলে, গরুর রচনা তে নদীর রচনা লিখে এলে নিশ্চয় নম্বর পাবেন না। যে টপিক থাকবে, সেই টপিকি কিছু লিখে আসবেন।

Example > ম্যাকবেথ নিয়ে যেকোনো প্রশ্ন এলে, ম্যাকবেথ এর মূল ভাবটা যা জানেন তাই লিখে আসবেন,

বা ধরুন = সাহিত্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন এলে, সেই টপিক অনুযায়ী যা জানেন তাই লিখে আসবেন, মোট কথা কোনো প্রশ্ন একটুও যদি আপনি জেনে থাকেন , খালি রেখে আসবেন না । ফর সিওর পাস আপনি  করবেই করবেন ।

• পরীক্ষার আগে, নিজেকে একটু সময় দিতে হবে, 2 দিন না হলে একদিন, দেখুন সারাজীবন-ই তো কাজ আর কাজ থাকবেই, তার মধ্যে আপনি যদি সময় বের করতে না পারেন, তাহলে তো আফসোস করতেই হবে আপনাকে এক্সাম হল-এ, তাইনা?  সবটা সবার উপর ছেড়ে দিতে নেই। নিজেও একটু পড়তে হবে।
• শেষকথা, প্রস্তুতি নিন, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন, প্রতিদিন সামান্য হলেও পড়ুন, আর  সাজেশন গুলো ভালো করে ফলো করে যান । ফর সিওর পাস আপনি  করবেই করবেন ।

নোটস মুখস্ত করার টিপস

 ১। সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদটি বারবার পড়ার উপর জোর দেওয়া:

আমাদের একটি বড্ড বাজে অভ্যাস রয়েছে, আমরা কী পড়লাম তার থেকে কতটুকু সময় পড়েছি তার উপর বেশী জোর দেই। ধরা যাক আজ সকালে উঠে আমি একটানা পাঁচ ঘণ্টা পড়েছি কিন্তু আসলেই কি সম্ভব একটানা পাঁচ ঘন্টা পড়া? টানা পাঁচ কেন দুই ঘণ্টাই মনোযোগ ধরে রাখা কিন্তু চাট্টিখানি কথা না, একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে পাঁচ ঘন্টার মাঝে কতবার আমাদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটেছে। হয়তো পড়ার মাঝেই আমাদের ফেসবুকের নোটিফিকেশন চেক করছি, মেইল চেক করছি, কিংবা ইউটিউবে ঢুকে বসে আছি। এভাবে ২-৩ ঘণ্টা পড়ার পর ভাবছি আজ না জানি কত বেশি পড়ে ফেললাম। অথচ এই সময়টুকুতে যতোটুকু পড়া যেতো তা কিন্তু হয় নি।

কোন টপিক শিখতে কত সময় পড়লাম সেটা কখনোই মুখ্য বিষয় নয়, বরং টপিকটি আমি কয়বার ভালোভাবে বুঝে পড়েছি সেটাই মুখ্য বিষয়।

সুতরাং, পড়তে বসার সময় কোন টপিক মুখস্থ করার জন্য কোন নির্ধারিত সময় ফিক্সড না করে বরং টপিকটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লাইন বাই লাইন কয়েকবার পড়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একটা দাঁতভাঙ্গা অনুচ্ছেদ প্রথমবার পুরোটা পড়লে যতটুকু কঠিন মনে হবে দ্বিতীয়বার পড়লে তুলনামূলক কম কঠিন মনে হবে। সুতরাং যতবার পুনরায় পড়া হবে ততোটাই সহজ মনে হবে।

২। অনুচ্ছেদটিকে ভেঙ্গে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে পয়েন্ট আউট করে ফেলা:

টপিকটি সম্পূর্ণ লাইন বাই লাইন পড়া হয়ে গেলে যে সকল বাক্যগুলো দুর্বোধ্য সেগুলো আন্ডারলাইন করে ফেলতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো বের করে নিয়ে আসতে হবে। একেকটি পয়েন্ট একটি শব্দ কিংবা একটি ছোট বাক্যের সমন্বয়ে তৈরি হতে পারে। পয়েন্ট আউট করাটা অবশ্যই বুদ্ধিমত্তার সাথে করতে হবে যেন একবার পড়ার সাথে সাথেই টপিকটির একটি বিশেষ অংশ মাথায় ঘোরা শুরু করে।

৩। মার্কার পেন ব্যবহার করা

কেউ কেউ ঝকঝকে বই ভালবাসেন আবার অনেকেই লাল নীল রঙ্গে বই ফুটিয়ে তোলেন। তবে আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই মার্ক করে বা দাগিয়ে পড়তে ভালবাসেন। এটাও পড়া মনে রাখতে বেশ কার্যকর। গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু চিহ্নিত করার ফলে কোন শব্দ বা বাক্যের প্রতি আকর্ষণ ও আগ্রহ বেড়ে যায়। সেই সাথে ঐ অংশটুকুর উপর ব্রেইণের ভিজ্যুয়ালিটি ইফেক্টও বেড়ে যায় যা পড়াকে মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করে।

৪। বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা

পড়া মুখস্ত করার জন্য শুধু পড়লেই হবে না, লিখতেও হবে বারবার। মানুষের ব্রেইন ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি গুলোকে ঠিক তখনই দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিতে পরিণত করে যখন সেটা বার বার ইনপুট দেয়া হয়।

একই জিনিস বারবার ইনপুট দেওয়ার ফলে ব্রেইণ তার স্মৃতি গঠনের স্থানে একটি গাঠনিক পরিবর্তন আনে, যা দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতি তৈরীতে সাহায্য করে। সুতরাং পড়া মনে রাখার অন্যতম উপায় হলো বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা।

৫। পড়ার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন

প্রায় অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীর ধারণা সারাদিন-সারারাত পড়লেই পড়া বেশি মনে থাকে। এটা নিতান্তই একটা ভুল ধারণা। এর কারণ হলো সবসময় আমাদের ব্রেইন একইভাবে কাজ করতে সক্ষম হয় না। তবে পড়ার জন্য একটা রুটিন বানানো উচিৎ । 

অবশেষে বলবো পড়াশনাটা আপনাকেই করতে হবে তাই আপনার সময় মতো পড়াশনার রুটিন বানিয়ে পড়াশনা শুরু করুন, সময় খুবই কম । যত তাড়াতাড়ি আপনি পড়াশনা শুরু করবেন তত এগিয়ে থাকবেন।

“মনে রাখবেন “সময় একটি শব্দ মাত্র যেটি চলে গেলে কখনই ফিরে আসে না ।

 And Your Time Start NOW ! ”

…………………………………………………………………………………………………………..

CONTACT // WHATSD APP – 8479091027

message me : https://wa.me/918479091027

EMAIL. malymaity94@gmail.com

CHECK OUT THE PLATFORM:

TO VISIT MY BLOG LINK :https://mminstitution.blogspot.com/​​​​​

👉 👉 Subscribe MY YouTube Channel :- http://www.youtube.com/c/MMINSTITUTIO…

👉 👉 Join 📚 MM INSTITUTION📚 FACEBOOK Group 2️⃣ :-

https://www.facebook.com/groups/20444…

👉👉join my telegram group:

https://t.me/mm_instituti​​​​​

👉👉join my Facebook page:

https://www.facebook.com/nsouhelp