UG CC-ED-05 SAMPL NOTE

MM INSTITUTION

👇DOWNLOAD UG SAMPLENOTE (CC-ED-05) 👇

(১) State the concept of Indigenous Education. (আদিবাসী বা দেশীয় শিক্ষার ধারণা বর্ণনা কর।

উঃ ‘আদিবাসী’ শব্দটি এমন কিছুকে বোঝায় যা স্ব-অর্জিত বা স্ব-শিক্ষিত এবং স্ব-মালিকানাধীন, যেখানে মালিককে তার সুবিধা অনুসারে ব্যবহার করার অধিকার বিনিয়োগ করা হয় এবং এমনকি এটি পরিবর্তন করতে হয়। আদিবাসী শিক্ষা সেই ‘স্থানীয়’ জ্ঞানের জন্য দাঁড়িয়ে আছে যা একটি ধন সমাজ এবং তার সংস্কৃতি। এটি তার সাংস্কৃতিক রাজধানী। আদিবাসী শিক্ষা অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা নয় কিন্তু, এটা ঐতিহ্যগত দক্ষতা এবং জ্ঞানের স্বীকৃতি এবং অধিগ্রহণের সাথে সম্পর্কিত। আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তনের কারণে যেগুলি অপ্রয়োজনীয় তা ধ্বংস করা হয়েছে। জীবনের প্রায় সব ক্ষেত্রেই এই সমাজের ব্যক্তিরা জ্ঞান এবং শিক্ষার এই ধরনের সঞ্চয়নে অবদান রাখে।

(২) 19-শতাব্দীর প্রথম দিকের ভারতের আদিবাসী শিক্ষার কোন ধরনের প্রতিষ্ঠান ছিল ?

উঃ   আদিবাসী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই সময়ের পাঁচটি প্রধান প্রকারে বিভক্ত ছিল নিম্নরূপ:-

1. পাঠশালা – বেশিরভাগই হিন্দু পরিবার মৌলিক প্রাথমিক শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে ছিল তিনটি R-এর অন্তর্ভুক্ত। এগুলি হল পড়া, লেখা এবং পাটিগণিত

2. মক্তব – পাঠশালার মতো অনুরূপ প্রতিষ্ঠান কিন্তু সাধারণত বেশিরভাগ মুসলিম শিশুদের পরিবারের অন্তর্গত।

3. Tols: এটা ছিল উচ্চ শিক্ষার কেন্দ্র এবং সংস্কৃত মাধ্যমে নির্দেশাবলী |

4. মাদ্রাসা এটা ইসলামী ধর্মতত্ত্ব এবং আরবি উচ্চতর শিক্ষার কেন্দ্র |

5. ফার্সি স্কুল – মূলত ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান যা ফার্সি ভাষা শেখানো হয়।

(৩) আদিবাসী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদানকারী শিক্ষকদের বৈশিষ্ট্য দাও

উঃ  উভয় ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মী নিযুক্ত ছিলেন বিজ্ঞ শিক্ষক। যাদের মধ্যে কয়েকজন ছিলেন খ্যাতিমান লেখক। কিন্তু যাদের বেশিরভাগই খুব কম পারিশ্রমিক পেয়েছেন। প্রত্যেককে নির্দেশনা বেশিরভাগই বিনামূল্যে দেওয়া হত এবং কোন নিয়মিত ফি নেওয়া হতো না। উভয় ক্ষেত্রে, শিক্ষকদের নিম্নোক্ত এক বা একাধিক বেতন দেওয়া হয়েছিল, যেমন, শাসকদের দ্বারা তৈরি জমির অনুদান, ছাত্রদের কাছ থেকে মাঝে মাঝে স্বেচ্ছায় উপহার এবং জনসাধারণের সদস্য, ধনী নাগরিকদের দ্বারা প্রদত্ত ভাতা, এবং পেমেন্ট খাদ্য, জামাকাপড় বা অন্যান্য প্রবন্ধের ফর্ম। সবশেষে, কয়েকজন শিক্ষক ছিল যারা শুধু বিনামূল্যে পড়ান কিন্তু তাদের ছাত্রদের খাবার ও থাকার ব্যবস্থাও করেন।

(৪) এমন কিছু ব্যবস্থা বর্ণনা কর যার দ্বারা আদিবাসী শিক্ষার অবস্থা উন্নত হতে পারে।

উঃ এই সময়ের বিখ্যাত প্রতিবেদন যা শিক্ষা সম্পর্কিত তথ্যের প্রাথমিক উৎস। অ্যাডাম আদিবাসী শিক্ষার কাজের উন্নতির পরিকল্পনায় প্রস্তাবিত সাতটা পর্যায়ের বর্ণনা দিয়েছেন। সেগুলি হল—

ক. প্রথম পদক্ষেপটি ছিল এক বা একাধিক জেলা নির্বাচন করা যেখানে পরিকল্পনাটি চেষ্টা করা যেতে পারে একটি পরীক্ষা হিসাবে।

খ. দ্বিতীয় ধাপে জেলা বা জেলার একটি পূর্ণাঙ্গ শিক্ষামূলক জরিপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। জেলাগুলি কমবেশি একই ধারায় নির্বাচন করেছে যেভাবে তিনি তার পরিচালনা করেছিলেন।

গ. তৃতীয় ধাপ ছিল আধুনিক ভারতীয় ভাষায় বইয়ের একটি সেট প্রস্তুত করা শিক্ষক এবং ছাত্রদের ব্যবহার জন্য।

ঘ. চতুর্থ ধাপে প্রতিটি জেলার জন্য একজন পরীক্ষককে প্রধান হিসেবে নিয়োগ করা পরিকল্পনার নির্বাহী কর্মকর্তা। তার দায়িত্ব হবে তার এলাকা জরিপ করা, শিক্ষকদের সাথে দেখা করা, বই ব্যাখ্যা করা, পরীক্ষা পরিচালনা করা, পুরস্কার প্রদান করা।

ঙ. পঞ্চম ধাপ ছিল শিক্ষকদের কাছে বই বিতরণ করা এবং তাদের উদ্বুদ্ধ করা, পরীক্ষার আয়োজন করা এবং যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে তাদের পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে তাদের অধ্যয়ন করা।

চ. ষষ্ঠ ধাপ ছিল শিক্ষকদের নতুন অর্জিত শিক্ষা দিতে উৎসাহিত করা।

ছ. সপ্তম ধাপটি ছিল গ্রামের স্কুলগুলোকে ক্রমানুসারে জমি প্রদান করা, শিক্ষকদের গ্রামে বসতি স্থাপন এবং গ্রামীণ শিশুদের শিক্ষা দিতে উৎসাহিত করা।

(৫) শিক্ষানীতি বলতে কি বোঝা।

উঃ শিক্ষানীতির মধ্যে রয়েছে নীতি ও নীতিগত সিদ্ধান্ত যা শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করে সেইসাথে আইন ও নিয়মের সংগ্রহ যা শিক্ষা ব্যবস্থার পরিচালনাকে নিয়ন্ত্রণ করে।

শিক্ষানীতি বলতে আগামীর শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন হবে তার একটি নীতি প্রণয়ন করাকে বোঝায়। জাতীয় শিক্ষানীতি হল দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিপূর্ণ বিকাশ সাধন ও মানোন্নয়নের জন্য একটি সুগঠিত কাঠামো প্রণয়ন নীতি।

শিক্ষানীতি বিশ্লেষণ হল শিক্ষা নীতির পাণ্ডিত্য অধ্যয়ন। এটি শিক্ষার উদ্দেশ্য অর্জন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। শিক্ষা নীতি অবহিত করার উদ্দেশ্যে গবেষণার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং অনেক একাডেমিক শাখায় পরিচালিত হয়।

(৬) 1813 সালের চার্টার অ্যাক্টের শিক্ষাগত সুপারিশ সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত নোট লেখা

        উঃ ১৮১৩ সালে কোম্পানীর সনদ আইনে শিক্ষাধারা গৃহীত হবার পর আশা করা গিয়েছিল, সরকারী প্রচেষ্টায় দেশে দ্রুত শিক্ষারে প্রসার লাভ ঘটবে এবং সরকার শিক্ষা সম্পর্কে একটি সাধারণ নিতি স্থির করে শিক্ষাব্যবস্থার পুনর্গঠন ও নিয়ন্ত্রণ করবে। কিন্তু দেশে শিক্ষার ব্যাপারে প্রত্যক্ষ দায়িত্ব গ্রহণে কোম্পানীর আপত্তি ছিল, তাই কোম্পানীর কোর্ট অভ ডাইরেক্টরস ১৮১৩ সালের আইনের ধারটিকে খোলা মনে নিতে পারেননি । তাই কোর্ট অভ ডাইরেক্টরস এক লক্ষ টাকা খরচের ব্যাপারে যে নির্দেশ বড়লাটকে দেন, তা ভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে জটিলতার সৃষ্টি করে । সনদ আইনে, কোম্পানীকে তিনটি ব্যাপারে বরাদ্দ অর্থ খরচ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল – প্রথমত : সাহিত্যের পুনরুজ্জীবনন ও উন্নতির জন্য। দ্বিতীয়ত : শিক্ষিত ভারতীয়দের উন্নতির শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির জন্য এবং তৃতীয়ত : বিজ্ঞান শিক্ষার প্রর্তন ও উন্নয়নের জন্য। এই ধারায় উল্লিখিত ব্যায়ের ক্ষেত্রগুলির মধ্যে প্রথম ও তৃতীয় ক্ষেত্রটি ছিল ব্যাখ্যা সাপেক্ষ। 

১৮১৩ খৃষ্টাব্দে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর সনদ ভারতের শিক্ষার ইতিহাসে এক নব যুগের সূচনা করল। ‘The charter Act of 1813 is called the turning point in the history of Indian Education’ এই সনদ আইন প্রবর্তিত হওয়ার ফলে ভারতের শিক্ষার ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় সংযোজিত হল এবং ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থার একটি সুনির্দিষ্ট রূপ দেখা দিতে শুরু করল।

 ১) ১৮১৩ খৃষ্টাব্দের সনদ আইনে গ্রান্টের প্রস্তাব আংশিকভাবে মেনে নেওয়ার ফলে মিশনারীদের ধর্মপ্রচার ও শিক্ষাবিস্তার ব্যাপারে অনেকটা স্বাধীনতাও দেওয়া হল। ফলে মিশনারীরা নবোদ্যমে পুস্তক প্রকাশ, নারীশিক্ষা বিস্তার, অনাথ আশ্রম প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি কাজ শুরু করলেন। মিশনারীরা বহু শিক্ষিত লোকের সমর্থন ও সহযোগিতা পেতে লাগলেন। মিশনারীদের প্রতি কোম্পানীর মনোভাব প্রীতিপূর্ণ হয়ে উঠল। মিশনারীরা বিদ্যালয় ও কলেজ প্রতিষ্ঠার দিকে মনোযোগ দিলেন। এ সময় থেকেই কোম্পানীর অধিকৃত রাজ্যগুলিতে খৃষ্টান মিশনারীরা অধিকতর উদ্যমে ধর্ম প্রচার ও পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রসারে অগ্রসর হয়েছিলেন।

২) ১৮১৩ খৃষ্টাব্দে যে সনদ আইন প্রবর্তিত হয় তাতে আংশিক ভাবে মেনে নেওয়া হয়েছিল যে, ভারতবাসীর শিক্ষার দায়িত্ব রাষ্ট্রের অর্থাৎ তৎকালীন ভারত শাসক ইস্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর ।

৩) সনদ আইনের ৪৩নং ধারায় ভারতের জনশিক্ষার জন্য এক লক্ষ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। এই বরাদ্দ অর্থ ব্যয় করা সম্পর্কে সনদ আইনে এমন দ্ব্যর্থব্যঞ্জক ভাষা ব্যবহার করা হয়েছিল যে তা প্রচুর বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল এবং পরবর্তী অর্ধ শতাব্দী ধরে তা নিয়ে প্রবল বিতর্কের ঝড় বয়েছিল। শিক্ষানীতির উদ্দেশ্য, শিক্ষার ভাষা মাধ্যম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা বিস্তারের পদ্ধতি ইত্যাদি সম্বন্ধে প্রচুর বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছিল এবং বিভিন্ন দলের মধ্যে তিক্ত দ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছিল।

৪) ১৮১৩ খৃষ্ঠাব্দের সনদ আইনের শিক্ষাধারাকে ভারতে সরকারীভাবে শিক্ষা বিস্তারের প্রথম পদক্ষেপ বলা যেতে পারে। এইখানেই ভারতীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে সর্বপ্রথম সরকারী অর্থ মঞ্জুর করা হয়।

৫) ১৮১৩ খৃষ্টাব্দের সনদ আইনকে ভারতের শিক্ষাক্ষেত্রে এক যুগের অবদান ও অপর যুগের প্রারম্ভ বলে ধরা হয়ে থাকে। কারণ এই সনদের দ্বারা গ্রান্ট ও উইলবারফোর্সের আন্দোলনের সমাপ্তি হয়, ভারতের অধিবাসীদের শিক্ষাদান কোম্পানীর অবশ্য কর্তব্যের মধ্যে ধার্য হল, বছরে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ ব্যয় বাধ্যতামূলক হল।

৬) এই সনদ আইনে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারের পথকে অনেকখানি সুগম করে দিয়েছিল অর্থাৎ পাশ্চাত্য শিক্ষার পরিবেশকে এক ধাপ এগিয়ে দিয়েছিল। পাশ্চাত্য শিক্ষার পথে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে চার্টার আইনের তাৎপর্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

৭) ১৮১৩ খৃষ্টাব্দের সনদ আইন ছিল আধুনি ভারতীয় শিক্ষার ভিত্তি প্রস্তর (‘The charter Act of 1813 forms a milestone in the history or modern education in India’) পাশ্চাত্য শিক্ষা বিশেষ করে ভাষা মাধ্যম হিসাবে ইংরাজী ভাষা সরকারী স্বীকৃত অর্জন করে। বহু তর্ক বিতর্কের মধ্য দিয়া পরবর্তীকালে (১৮১৫ খৃঃ) পাশ্চাত্য শিক্ষার নীতি সরকারীভাবে গৃহীত হয়েছে।

৮) ১৮১৩ খৃষ্ঠাব্দের আইনে যেমন পরোক্ষভাবে বেসরকারী উদ্যোগকেই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, তেমনি আমাদের দেশে শিক্ষাক্ষেত্রে আজও সরকারী ও বেসরকারী উদ্যোগ পাশাপাশি চলছে।

৯) এই সনদ আইনে ধর্ম নিরপক্ষ শিক্ষার বীজ বপন করা হয়। এখনও স্বাধীন ভারতে তার রেশ অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে ধর্ম নিরপেক্ষতা স্বাধীন ভারতের জাতীয় লক্ষ্য হিসাবে স্বীকৃত।

…………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………………

NSOU তে নিশ্চিন্তে পাস করার উপায়

• Maximum NSOU ছাত্রছাত্রীদের একটাই প্রশ্ন ; একটাই ভয় : “পাশ করবো তো? ”
• হ্যাঁ , অবশ্যই পাশ করবেন । সারাবছর পড়ো নি, তাই নিজেকে দুর্বল ভাবার কিছু নেই। এখনও হাতে অনেক সময় আছে। আমরা তো এক্সাম এর 2 দিন আগে পড়তাম , তাতেই 60% নম্বর এনেছিলাম। সেই সময় নোটস, সাজেশন খুব একটা পাওয়া যেত না।
  
• যেভাবে ভয় দূর করবেন?
• প্রথমত নিজের প্রতি আস্থা রাখুন, নিজেকে আগেই মরার আগে মেরে ফেলছন কেনো? জেনে রাখুন, সাজেস্টেড ওয়েতে সাজেস্টিভলি পড়াশনা করলে পাশ করতে বাধ্য । নোটস পড়ার আগে গত ৫ বছরের প্রশ্নপত্রগুলি ঘেঁটে দেখুন, বুঝে জাবেন ।
• মোবাইল এ  সময় টা সব নষ্ট না করে, সময় গুলো  একটু বই পরে, বা সাজেস্টেড সাজেশনের নোটসগুলো একটু রিডিং করুন, কন্সপেট ক্লিয়ার করুন, নিজেকে তৈরী রাখুন।
•  সিলেবাস সম্পর্কে ধারণা নিয়ে যাবেন ।
• যাদের বই নেই, কিন্তু নোটস আছে, নোটস সাজেশন গুলো, মুখস্ত করতে চেষ্টা করুন, খুব বেশি মুখস্ত না হলে, খাতায় লিখে লিখে পড়ুন, দেখবেন, পরীক্ষাতে কিছু হলেও লিখে আসতে পারবেন।
• শুধু পরলেই হবে না, সাথে মার্ক করুন  কোন কোন পয়েন্ট গুলো, মনে রাখতে হবে।
• এক্সাম হল-এ সবাই নার্ভাস ফিল করেন, এটাই খুব স্বাভাবিক, কেউই বিদ্যাসাগর নয়, ম্যক্সিমাম স্টুডেন্ট ঠিক আপনার মতই নার্ভাস থাকবে, তাই ভয় পাওয়ার কোনো কারন নেই , নিজের প্রতি ভরসা রাখুন আর ফাটিয়ে লিখে আসুন ।
• কোনো প্রশ্নের উত্তর পারবো না বলে ছেড়ে আসবেন না, যেটুকু পারবেন, সেই টুকুই ২-৪ লাইন লিখে আসুন।  মনে রাখবেন ব্ল্যঙ্ক পেজ রেখে আসবেন না।।
• স্যার তো চাইবেন আপনাকে নাম্বর দিতে কিন্তু আপনি কিছু না লিখে আসলে , কিভাবে আপনাকে নাম্বর দেবেন বলুন ? কিন্তু তাই বলে, গরুর রচনা তে নদীর রচনা লিখে এলে নিশ্চয় নম্বর পাবেন না। যে টপিক থাকবে, সেই টপিকি কিছু লিখে আসবেন।

Example > ম্যাকবেথ নিয়ে যেকোনো প্রশ্ন এলে, ম্যাকবেথ এর মূল ভাবটা যা জানেন তাই লিখে আসবেন,

বা ধরুন = সাহিত্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন এলে, সেই টপিক অনুযায়ী যা জানেন তাই লিখে আসবেন, মোট কথা কোনো প্রশ্ন একটুও যদি আপনি জেনে থাকেন , খালি রেখে আসবেন না । ফর সিওর পাস আপনি  করবেই করবেন ।

• পরীক্ষার আগে, নিজেকে একটু সময় দিতে হবে, 2 দিন না হলে একদিন, দেখুন সারাজীবন-ই তো কাজ আর কাজ থাকবেই, তার মধ্যে আপনি যদি সময় বের করতে না পারেন, তাহলে তো আফসোস করতেই হবে আপনাকে এক্সাম হল-এ, তাইনা?  সবটা সবার উপর ছেড়ে দিতে নেই। নিজেও একটু পড়তে হবে।
• শেষকথা, প্রস্তুতি নিন, নিজের প্রতি বিশ্বাস রাখুন, প্রতিদিন সামান্য হলেও পড়ুন, আর  সাজেশন গুলো ভালো করে ফলো করে যান । ফর সিওর পাস আপনি  করবেই করবেন ।

নোটস মুখস্ত করার টিপস

 ১। সম্পূর্ণ অনুচ্ছেদটি বারবার পড়ার উপর জোর দেওয়া:

আমাদের একটি বড্ড বাজে অভ্যাস রয়েছে, আমরা কী পড়লাম তার থেকে কতটুকু সময় পড়েছি তার উপর বেশী জোর দেই। ধরা যাক আজ সকালে উঠে আমি একটানা পাঁচ ঘণ্টা পড়েছি কিন্তু আসলেই কি সম্ভব একটানা পাঁচ ঘন্টা পড়া? টানা পাঁচ কেন দুই ঘণ্টাই মনোযোগ ধরে রাখা কিন্তু চাট্টিখানি কথা না, একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে পাঁচ ঘন্টার মাঝে কতবার আমাদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটেছে। হয়তো পড়ার মাঝেই আমাদের ফেসবুকের নোটিফিকেশন চেক করছি, মেইল চেক করছি, কিংবা ইউটিউবে ঢুকে বসে আছি। এভাবে ২-৩ ঘণ্টা পড়ার পর ভাবছি আজ না জানি কত বেশি পড়ে ফেললাম। অথচ এই সময়টুকুতে যতোটুকু পড়া যেতো তা কিন্তু হয় নি।

কোন টপিক শিখতে কত সময় পড়লাম সেটা কখনোই মুখ্য বিষয় নয়, বরং টপিকটি আমি কয়বার ভালোভাবে বুঝে পড়েছি সেটাই মুখ্য বিষয়।

সুতরাং, পড়তে বসার সময় কোন টপিক মুখস্থ করার জন্য কোন নির্ধারিত সময় ফিক্সড না করে বরং টপিকটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত লাইন বাই লাইন কয়েকবার পড়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। একটা দাঁতভাঙ্গা অনুচ্ছেদ প্রথমবার পুরোটা পড়লে যতটুকু কঠিন মনে হবে দ্বিতীয়বার পড়লে তুলনামূলক কম কঠিন মনে হবে। সুতরাং যতবার পুনরায় পড়া হবে ততোটাই সহজ মনে হবে।

২। অনুচ্ছেদটিকে ভেঙ্গে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে পয়েন্ট আউট করে ফেলা:

টপিকটি সম্পূর্ণ লাইন বাই লাইন পড়া হয়ে গেলে যে সকল বাক্যগুলো দুর্বোধ্য সেগুলো আন্ডারলাইন করে ফেলতে হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো বের করে নিয়ে আসতে হবে। একেকটি পয়েন্ট একটি শব্দ কিংবা একটি ছোট বাক্যের সমন্বয়ে তৈরি হতে পারে। পয়েন্ট আউট করাটা অবশ্যই বুদ্ধিমত্তার সাথে করতে হবে যেন একবার পড়ার সাথে সাথেই টপিকটির একটি বিশেষ অংশ মাথায় ঘোরা শুরু করে।

৩। মার্কার পেন ব্যবহার করা

কেউ কেউ ঝকঝকে বই ভালবাসেন আবার অনেকেই লাল নীল রঙ্গে বই ফুটিয়ে তোলেন। তবে আমাদের মধ্যে বেশিরভাগই মার্ক করে বা দাগিয়ে পড়তে ভালবাসেন। এটাও পড়া মনে রাখতে বেশ কার্যকর। গুরুত্বপূর্ণ অংশটুকু চিহ্নিত করার ফলে কোন শব্দ বা বাক্যের প্রতি আকর্ষণ ও আগ্রহ বেড়ে যায়। সেই সাথে ঐ অংশটুকুর উপর ব্রেইণের ভিজ্যুয়ালিটি ইফেক্টও বেড়ে যায় যা পড়াকে মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করে।

৪। বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা

পড়া মুখস্ত করার জন্য শুধু পড়লেই হবে না, লিখতেও হবে বারবার। মানুষের ব্রেইন ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি গুলোকে ঠিক তখনই দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিতে পরিণত করে যখন সেটা বার বার ইনপুট দেয়া হয়।

একই জিনিস বারবার ইনপুট দেওয়ার ফলে ব্রেইণ তার স্মৃতি গঠনের স্থানে একটি গাঠনিক পরিবর্তন আনে, যা দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতি তৈরীতে সাহায্য করে। সুতরাং পড়া মনে রাখার অন্যতম উপায় হলো বেশি বেশি পড়া ও অনুশীলন করা।

৫। পড়ার জন্য সঠিক সময় নির্বাচন

প্রায় অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীর ধারণা সারাদিন-সারারাত পড়লেই পড়া বেশি মনে থাকে। এটা নিতান্তই একটা ভুল ধারণা। এর কারণ হলো সবসময় আমাদের ব্রেইন একইভাবে কাজ করতে সক্ষম হয় না। তবে পড়ার জন্য একটা রুটিন বানানো উচিৎ । 

অবশেষে বলবো পড়াশনাটা আপনাকেই করতে হবে তাই আপনার সময় মতো পড়াশনার রুটিন বানিয়ে পড়াশনা শুরু করুন, সময় খুবই কম । যত তাড়াতাড়ি আপনি পড়াশনা শুরু করবেন তত এগিয়ে থাকবেন।

“মনে রাখবেন “সময় একটি শব্দ মাত্র যেটি চলে গেলে কখনই ফিরে আসে না ।

 And Your Time Start NOW ! ”

…………………………………………………………………………………………………………..

CONTACT // WHATSD APP – 8479091027

message me : https://wa.me/918479091027

EMAIL. malymaity94@gmail.com

CHECK OUT THE PLATFORM:

TO VISIT MY BLOG LINK :https://mminstitution.blogspot.com/​​​​​

👉 👉 Subscribe MY YouTube Channel :- http://www.youtube.com/c/MMINSTITUTIO…

👉 👉 Join 📚 MM INSTITUTION📚 FACEBOOK Group 2️⃣ :-

https://www.facebook.com/groups/20444…

👉👉join my telegram group:

https://t.me/mm_instituti​​​​​

👉👉join my Facebook page:

https://www.facebook.com/nsouhelp